আমাদের কথা

IIUC News আই আই ইউ সি ক্যাম্পাসের প্রথম ও সবচেয়ে বড় অনলাইন নিউজ পোর্টাল। প্রতিদিন ৩ হাজারের ও বেশী ভিজিটর ভিজিট করছেন আই আই ইউ সিয়ানদের এ সাইট।

ব্রেকিং নিউজ

★যারা স্পেশাল পরীক্ষার জন্যে আবেদন করেছেন তাদের মধ্যে নির্বাচিতদের পরীক্ষা আগামী 9 তারিখ বেলা 10 টায় হবে .★অটাম 2016 এর অরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম (ছাত্রী-ছাত্র) 20 এ অক্টোবর হবে।এবং আগামী 03 নভেম্বর তারিখ আবার ভর্তি পরীক্ষা হবে। ফরম নেওয়ার শেষ সময় 01.11.2016 তারিখ। }

বিশেষ বিজ্ঞপ্তি

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউ জি সি) এর নির্দেশনা মোতাবেক আই আই ইউ সি অথরিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল একডেমিক কার্যক্রম সীতাকুন্ডের কুমিরায় আই আই ইউ সির নিজস্ব ক্যাম্পাসে শুরু করেছে। বাইরে আই আই ইউ সির আর কোন আউটার ক্যাম্পাস নাই। সরকারের এ সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা ও মোবারকবাদ

সেমিস্টার ভেকেশানে ফাঁকা হতে শুরু করেছে আই আই ইউ সি ক্যাম্পাস

আই আই ইউ সি নিউজ ডেস্ক,চট্টগ্রামঃ অবশেষে নানা ঘটনা আর নাটকিয়তার  অবসান ঘটিয়ে শেষ হতে চলেছে আন্তর্জাতিক ইসলামী   বিশ্ববিদ্যালয়ের চট্টগ্রামের অটাম ২০১৫ সেমিস্টার। একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসারে ২৯ ফ্রেব্রুয়ারী অফিসিয়ালি শেষ হচ্ছে চলতি সেমিস্টার। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে সেমিস্টার ফাইনাল। ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ গুলোর ব্যাবহারিক পরীক্ষাও প্রায় শেষ।
.
ইতিমধ্যে নোটিশের মাধ্যমেও মার্চের ১ থেকে ৮ তারিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে জানানো হয়েছে। মার্চের ৯ তারিখ থেকে পুনরায় অফিস কার্যক্রম শুরু হবে। ১২ ও ১৩ ই মার্চ স্পিং ২০১৬ সেমিস্টারের ওরেন্টেশন ক্লাস হবে এবং ১৪ তারিখ থেকে অফিসিয়ালি সব সেমিস্টারের শ্রেনী কার্যক্রম শুরু হবে।
.
পরীক্ষা শেষ হওয়ায় এবং লম্বা ছুটি পেয়ে ইতিমধ্যে ক্যাম্পাসের আবাসিক হল গুলো খালি হতে শুরু করেছে। অনেক শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে গ্রামে নিজ বাড়ির উদ্দ্যেশ্যে চলে গেছে।  মূলত সেমিস্টার জুড়ে পরীক্ষা, ক্লাস,ল্যাব ইত্যাদি চাপে জর্জরিত শিক্ষার্থীরা বছরের এ সময়টার জন্য অপেক্ষায় থাকে।

0 comments:

Thank you

সৌদি আরবের ধর্ম মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টার আইআইইউসি পরিদর্শন

নিজস্ব প্রতিনিধি,আই আই ইউ সি নিউজঃ অপার সৌন্দর্য আর নান্দনিক স্থাপনা নিয়ে চির উন্নত মম শিরে দাঁড়িয়ে থাকা দেশের অন্যতম বিদ্যাপীঠ আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম পরিদর্শনে আসলেন সৌদি আরবের মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও দেশটির ধর্ম মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইব্রাহিম বিন আব্দুল আজিজ আল জায়িদ। বিজিবি নিরাপত্তায়  রাজকীয় এ সফরে আরো ছিলেন আই আই ইউ সির সম্মানিত ভাইস চ্যান্সেলর বিশিষ্ট পদার্থ বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. আজহারুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. দেলোয়ার হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক উপদেষ্টা, আই আই ইউ সি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সহ অন্যান্যরা।
.
আজ শুক্রবার আই আই ইউ সির সেন্ট্রাল মসজিদে জুমার নামাজে খুতবা প্রদানের পূর্বে তিনি এ সফরে তাঁর অনুভূতি ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ সম্পর্কে তিনি আশার বাণী উচ্চারন করে বলেন মুসলিম প্রধান দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ভ্রমণে তিনি আনন্দিত। আই আই ইউ সির পরিবেশ নিয়ে তিনি বলেন মুসলিম উম্মাহের জন্য আই আই ইউ সি একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্টান। এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থীরা মানবতার সেবায় নিয়োজিত হবে।
.
জুমার নামাজ শেষে ড. যায়িদ ছাত্রদের সাথে মত বিনিময় করেন এবং ফটোসেশনে অংশ নেন। ড. যায়িদের আগমন উপলক্ষ্যে গত এক সপ্তাহ আগে থেকে প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। তাদের জন্য সেন্ট্রাল ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজন করা হয় রাজকীয় খাবার। রান্না করা হয় আস্ত খাসি নানা রকম মাছ। আজ মেহমানদের বক্তৃতার জন্য জুমার নামাজ ৩০ মিনিট এগিয়ে আনা হয়। খুতবায় আজ মসজিদের ভিতর কানায় কানায় পরিপূর্ণ ছিল।
.
উল্লেখ্য বিভিন্ন সময়ে মধ্যপ্রাচ্য সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিগন আই আই ইউ সি ভ্রমণে আসেন। মধ্যপ্রাচ্যের সাথে সু সম্পর্ক বৃদ্ধি ও আই আই ইউ সির শিক্ষার্থীদের কল্যানে ড. যায়িদের এ পরিদর্শন গুরুত্তপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যাচ্ছে। 

0 comments:

Thank you

আউটার স্টেডিয়ামে ৩ দিনের ডিজিটাল মেলা

প্রতিবেদক,আই আই ইউ সি নিউজ,চট্টগ্রামঃ আজ থেকে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৩ দিনের ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা। নগরীর আউটার স্টেডিয়ামে বসেছে প্রযুক্তি প্রেমীদের এ মেলা। 

আগামীকাল শুক্রবার মেলার দ্বিতীয় দিনে সকাল সাড়ে ১০টায় আউটসোর্সিং বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হবে রচনা প্রতিযোগিতা। বিকেল সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হবে ‘নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন’ শীর্ষক সেমিনার। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় অনুষ্ঠিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

মেলার শেষ দিন ২৭ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হবে ‘রূপকল্প-২০২১ : আমাদের অগ্রযাত্রা’ শীর্ষক সেমিনার। বিকেল সাড়ে ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান।

0 comments:

Thank you

কানাডার কেপব্রেইটন ইউনিভারসিটির সাথে আই আই ইউ সির ভিউ একচেঞ্জ

কানাডার কেপ ব্রেইটন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পাদিত চুক্তির অংশ হিসেবে আগামী ২৯শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ তারিখে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের সেন্ট্রাল অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ভিউ একচেঞ্জ সেমিনার। উক্ত সেমিনারে কী- নোট স্পীকার হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কেপ ব্রেইটন বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক রিক্রুটমেন্ট বিভাগের ম্যানেজার মিস্টাএ ব্রিট ম্যাক লিন।  আলোচনার পাশাপাশি কানাডায় ক্রেডিট ট্রান্সফার সহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সরাসরি প্রশ্নের উত্তর দিবেন কানাডার এ প্রতিনিধি।
.
আই আই ইউ সির ছাত্র কল্যান ও ছাত্র উন্নয়ন বিভাগ (SDSWD) এর সম্মানিত ডিরেক্টর কাজি দীন মুহাম্মদ কতৃক সাক্ষরিত এক নোটিশে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য বলা হয়েছে। উল্লেখ্য গতবছর ৫ জন ছাত্র ক্রেডিট ট্রান্সফার করে বর্তমানে উক্ত ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়ন করছেন৷  আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মালয়েশিয়া, ইউনিভারসিটি অব সেন্টস ইসলাম মালয়েশিয়া সব পৃথিবীর বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে আই আই ইউ সির শিক্ষার্থীরা  ক্রেডিট ট্রান্সফার করে বিদেশে পড়াশোনা করতে পারে। এছাড়া বিদেশ থেকেও অনেকে স্কলারশিপ নিয়ে বর্তমানে এ ভার্সিটিতে অধ্যয়ন করছে যা বাংলাদেশে ২য় সর্বোচ্চ। এদের মধ্যে সোমালিয়ান,সুদান,শ্রীলংকা, নেপালের নাম উল্লেখ করার মত।
.
এক নজরে ভিউ একচেঞ্জ প্রোগ্রামঃ
কী-নোট স্পীকারঃ মিঃ ব্রীট ম্যাক লীন
প্রধান অতিথিঃ মান্যবর প্রোভিসি(চলতি দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ দেলাওয়ার হোসেন স্যার।
তারিখঃ ২৯শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬।
সময়ঃ বেলা ১২.৩০ মিনিট।
ভেন্যুঃ আইআইইউসি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম।

0 comments:

Thank you

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মাতৃভাষা দিবস উদযাপন

স্যাটেলাইট চ্যানেল সমূহের কারণে দৈনন্দিন জীবনে বাংলা ভাষার সঠিক চর্চা সম্ভব হচ্ছে না। সে জন্য প্রমিত বাংলা ভাষা তথা বাংলাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে মন্তব্য করেছেন আন্তর্জাতিক ইসলামী.বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (আইআইইউসি)ভারপ্রাপ্ত প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. দেলওয়ার হোসেন। গত রবিবার সকালে আইআইইউসির কুমিরাস্থ ক্যাম্পাসে ‘স্টুডেন্ট এ্যাফেয়ার্স ডিভিশন (স্ট্যাড) আয়োজিত মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
.
তিনি বলেন, আমি যখন পিএইচডি নিতে ইউকেতে গিয়েছিলাম তখন ছয় মাস আমার মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলতে পারিনি। কথা বলার জন্য ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ে কাউকে না পেয়ে আমার অস্তিরতা ও আকুলতা চরম পর্যায় পৌঁছাত। হঠাৎ একদিন এক বাঙালি ভদ্রলোকের সাথে পরিচয় হয়। যার পর নাই আমি আনন্দে আত্মহারা হয়েছি সেদিন। ড. দেলওয়ার বলেন, আজকে নিজ দেশে
মাতৃভাষা বংলার সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, লিবিয়াতে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত আরবি ভাষা ব্যবহৃত হয়। এরপর ইংরেজি ভাষা। আমাদের দেশে ছোট ছোট বাচ্চাদের কিন্টার গার্টেনসহ বিভিন্ন প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠ্যক্রমে ইংরেজি ভাষার ব্যবহারের আধিক্য।

ভাষা শহীদ দিবস উদযাপনের অংশ হিসেবে এর আগে ক্যাম্পাসে ৯:৩০মিনিটে রর্যালী অনুষ্টিত হয় যা ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে সেন্ট্রাল অডিটোরিয়ামে এসে শেষ হয়। র‍্যালী শেষে ভাষা শহীদ দিবসের আলোচনা সভায়  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ারস ডিভিশন এর পরিচালক জনাব আ জ ম ওবাইদুল্লাহ। উপস্থিত ছিলেন আইন অনুষদের বিভাগীয় প্রধান জনাব সাইদুল ইসলাম, বিবিএ প্রোগ্রামের কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক
মোহাম্মদ জুনায়েদ কবির।  এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন হলের ওয়ার্ডেন সহ সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া ভাষা শহীদের প্রতি দোয়া কামনায় বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠান শেষ হয় মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা কবিতা আবৃত্তি করে এবং রিদমের অংশগ্রহণে নাটিকা,দলীয় সংগীত ও ভাষা আন্দোলনের উপর প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শিত হয়।

0 comments:

Thank you

একতাই শক্তি, একতাই বল।

একতাই শক্তি, একতাই বল।
কত গল্পই তো শুনেছেন একতা নিয়ে কিন্তু কখনো কি বাস্তব উপলব্ধি করেছেন একতার শক্তি কেমন!! হ্যা, সেই উপলব্ধির কথায় বলছি.... গত দু-এক দিন ধরে "আই আই ইউ সি" নিয়ে সরকারের আজ্ঞাবহ দালাল থেকে শুরু করে, নিউজ ও প্রিন্টিং মিডিয়া গুলোর নির্লজ্জ আর বানোয়াট মিথ্যাচার লিখাগুলো পড়েছি আমি। খুবই মর্মাহত এই কারনেই যে, সাংবাদিকতার নৈতিক অবক্ষয় কোন পর্যায়ে নেমে গেলে এই মানুষ নামের নরকীটগুলো জাতির মেরুদন্ড গঠনকারী একটা আদর্শ জ্ঞানের বিশাল এই চরকে অস্বীকার করে অবৈধ বলার সাহস দেখায়। অবাক না হয়ে পারলাম না।...

যাই হোক, মিথ্যাচারীরা তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে অনেকটাই সফল। যদিও সব মিথ্যাচারিতা সময়ের সাথে সাথেই দিনের আলোর মতই পরিষ্কার হয়ে স্পষ্ট প্রতিয়মান হয়ে যাচ্ছে আলোর পথের যাত্রীদের। শিক্ষা জীবনে না হলেও ব্যক্তিগত পেশা জীবনে এসে এই পরিবারের একজন সদস্য হিসেবে এই পরিবারের সব সদস্যের মাঝেই একতার শক্তির খুব বেশি উপলব্ধি করছি আজ।

আমি দেখেছি, এখানকার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ভ্যাট বিরোধী আন্দোলন, দেখেছি কিভাবে তাদের ন্যায্য দাবিগুলো আদায় করে নিয়েছে এক একটি করে
তাদের একতার বল দিয়ে। সত্যিই আমি অভিভূত। এই বিশ্ববিদ্যালয় শুধু জাতির একটা উন্নত মেরুদন্ড গড়ে দিচ্ছে তা নয়, যোগ্যতার স্পূরন ঘটিয়ে কিভাবে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের লাল আর সবুজের পতাকাবাহী দূত হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এই পরিবারেরই অনেক সদস্য। এখন সময়টা এমন যে, আপনি ভাল ও গঠনমুলক কিছু একটা করতে যাবেন, আপনার পেছনে নিন্দুকের অভাব হবে না। ঠিক সেটিই প্রতিয়মান হচ্ছে যে, আপনার প্রানের ভিতর জ্ঞানের স্পূরনকারী এই বিদ্যাপীঠকে নিয়ে এখন আন্তর্জাতিকভাবেই ষড়যন্ত্রের স্বীকার হতে হচ্ছে। প্রতিকূল এই মূহুর্তে "আই আই ইউ সি" পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মনোবল আর বিশ্বাস আমাকে সত্যিই অভিভূত করেছে। নিজেদের অনড় অবস্থানের ব্যাপারে যাদের অন্তরের এইরুপ শিষাঢালা অবিচল আস্থা, আমার বিশ্বাস পৃথিবী হয়তো উলটে যাবে এই পরিবারের কোন সদস্যরই বিশ্বাস উল্টোবে না। এটাই হল বিশ্বাসের একতা, একই প্লাটফর্মে এসে আপনার বিশ্বাসকে জাগিয়ে তোলা। সত্যি এটি কোন চারটি খানি কথা নয়।

বিগত দিনগুলোতে যে অপপ্রচার গুলো মিডিয়াই এসেছে, বিশ্বাস করুন সচেতন প্রতিটি মানুষই জানে, এই অপপ্রচার গুলোই হল একটা বিজনেস পলিসি মাত্র, আর কিছুই নয়। মনে রাখবেন, যে উদ্দ্যেশ্য নিয়ে "আই আই ইউ সি" র প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল, আল্লাহর অশেষ রহমতে সেই উদ্দ্যেশ্যের প্রতিটি স্তম্ভই এখনো অক্ষুন্ন আছে। এখন সময় শুধু, নিন্দুকদের মিথ্যাচারের যথাযত জবাব দেওয়া। আমি মনে করি, আপনাদের উন্নত জ্ঞান, গবেষনাই হবে তাদের জন্য বুলেট রুপ প্রতিউত্তর। আগামী দিনেও "আই আই ইউ সি" এগিয়ে যাবে তার অভিষ্ট্য লক্ষে শত মিথ্যা প্রচারনা আর নিন্দুকদের নিন্দার মহাপ্লাবনের মাঝেও তার উত্তরসূরীদের একতার শক্তি আর আকাশ ছোঁয়া বিশ্বাস নিয়ে। এই কামনাই রইল সবসময়ই.... ভাল থাকবেন সবাই..
ফী আমানিল্লাহ....

মোঃ ইমরান কবির স্যার।
লেকচারার,ইইই ডিপার্টমেন্ট।

0 comments:

Thank you

ব্র্যাকে নিয়োগ

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচির ২টি পদে ৮ শতাধিক জনবল নিয়োগ করা হবে। আগ্রহীরা আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: ব্র্যাক
কর্মসূচির নাম: মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচি
পদের নাম: ঋণ কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ৩০০ জন

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর। শিক্ষাজীবনের সবক্ষেত্রে ন্যূনতম দ্বিতীয় বিভাগ/সিজিপিএ ২.৫০।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।

পদের নাম: কর্মসূচি সংগঠক
পদসংখ্যা: ৫০০ জন

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক। শিক্ষাজীবনের সবক্ষেত্রে
ন্যূনতম দ্বিতীয় বিভাগ/সিজিপিএ ২.৫০।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।

আবেদনের ঠিকানা: ব্র্যাক মানবসম্পদ বিভাগ, ব্র্যাক
সেন্টার (পঞ্চম তলা), ৭৫ মহাখালী, ঢাকা-১২১২।

আবেদনের শেষ সময়: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

0 comments:

Thank you

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ১৮৭টি পদের নিয়োগ

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ১৮৭টি পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

0 comments:

Thank you

সাঙ্গু পত্রিকার রিপোর্ট ও কিছু কথা

"পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আদালত মানুষের বিবেক" এই প্রবাদবাক্য টি চলতে ফিরতে কিংবা বাস/ গাড়ির বডিতে দেখি। যার মর্মার্থ বুঝতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার দরকার হয় না। সাধারন লোকেও বুঝবে। কিন্তু আমারা IIUCIAN ভাই-বোনদের অনেকেই বুঝতে চান না। যাহোক,আবারো বলছি একবার বিবেবকে প্রশ্ন করুন ; পত্রিকায় প্রদত্ত IIUC কে নিয়ে UGC বিজ্ঞপ্তির কথা। যেটির স্বারক ইস্যু করা হয় ২০১৪ সালে কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে প্রকাশিত করল ২০১৬ সালে! এতোদিন প্রকাশ না হওয়ার কারন কি? ( ছবিতে দেখুন বিজ্ঞপ্তিটা)

UGC ওয়েবসাইটে প্রদত্ত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তালিকায় অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় নামের পাশে একটা থেকে শুরু করে চারটা পর্যন্ত * (স্টার) ইন্ডেকেটর আছে। তার মধ্যে চট্রগ্রামের দুটি বিশ্ববিদ্যালয় যথাক্রমে বিজিসি এবং আইআইইউসি। সবগুলো স্টার পাওয়া ভার্সিটির কথা বাদ দিলাম। যদি শুধুই চট্রগ্রামের কথাই বলি, তাহলে বিজ্ঞপ্তি তে বিজিসির ব্যাপারে কোন কথা থাকল না কেন? একটা মাত্র স্টার পাওয়া IIUCর কথা বললেন
কিন্তু দুইটা স্টার পাওয়া বিজিসির কথা জনসাধারণ কে জানালেন না সেটাও আশ্চর্যজনক বৈ কি! বলা হচ্ছে ২০১০ সালের আইনের আওতায় অবৈধ ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে IIUC। প্রশ্ন হচ্ছে UGC এতদিন কোথায় ছিল?

নিয়মঅনুযায়ী UGC প্রত্রিকায় কোন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার আগে বিশ্ববিদ্যালয় কে নোটিশ দেয়। কিন্তু এই বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার আগে IIUC কেন কোন নোটিশ দেওয়া হল না??? মোদ্দা কথা হচ্ছে , এসবের পিছনে কোন নটের গুরু দাবা খেলছে সুকৌশলে। বিবেবকে আবারো প্রশ্ন করুন তো,
যে পত্রিকায় বৃহস্পতিবার আইআইইউসির সনদ নিয়ে লাল রং হেডলাইন দিয়ে রিপোর্ট করে আবার সেই একই পত্রিকায় পরের দিন শুক্রবার সাউদার্ন বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার বাতিঘর বলে বিশেষ প্রতিবেদন করে!!! এটা কোন ধরনের সংবাদনীতি কিংবা সাংবাদিকতা আমার বোঝে আসেনা। যদিও অনেকেই জানেন আমি ঠিকঠাক সাংবাদিকতা করি জাতীয় পত্রিকা এবং জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টালে। সাংবাদিকতার দুটি কোর্স করেছি। তারপরেও সাঙ্গু পত্রিকার নীতি আমার বোধগম্য নয়।বএই সাঙ্গু পত্রিকায় ভুয়া তথ্যভিত্তিক রিপোর্ট করার কারনে চট্রগ্রামের বড় কোম্পানি কেডিএস -KDS কর্তৃক মামলায় সম্পাদককে গ্রেপ্তার এবং সাজা ঘোষনা দেয় মাত্র কিছুদিন আগে। এই সাঙ্গু পত্রিকার গোস্টি বিরাট ঢোল বাজিয়ে #প্রিয়_চট্রগ্রাম নামে আরো ট্যাবলয়েড পত্রিকার প্রকাশনা শুরু করে গত পহেলা ( ০১-০২-২০১৬) ফেব্রুয়ারি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত ছিলেন তারা সবাই একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদ। একটি পত্রিকা যদি নিরপেক্ষ হয় তাহলে সকল রাজনৈতিক দলের ব্যাক্তির উপস্থিত নিশ্চিত করত। শুধু তাই নয়, প্রিয়_চট্রগ্রাম প্রত্রিকাটি প্রথম সংখ্যা থেকে এই (১ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত বহুবার সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। কাজেই এটা আর প্রশ্ন রাখেনা কে বা কারা IIUC ·র অর্জন কে ধূলিসাৎ করে পায়দা লুটতে চাই। তবে এটা বলাই বাহুল্য ষড়যন্ত্রকারীদের এসব অপচেষ্টা কখনো সফল হবে না
ইনশাআল্লাহ।

রায়হান ওয়াজেদ চৌধুরী
অস্টম সেমিস্টার
আইন বিভাগ, আইআইইউসি।

0 comments:

Thank you

আই আই ইউ সিকে নিয়ে সাঙ্গু ও চট্টগ্রাম মঞ্চ পত্রিকার মিথ্যা রিপোর্ট

প্রধান প্রতিবেদক,আই আই ইউ নিউজ,চট্টগ্রাম। ঃ  ২টাকার স্থানীয় পত্রিকা কিংবা পরিচয় বিহীন  অনলাইন পত্রিকার রিপোর্টেই যদি IIUC নিষিদ্ধ হয়ে যেত তবে তা বহুকাল আগেই হত। সুযোগ পেলেই IIUC’র বিরুদ্ধে অনেক ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ও ব্লগে বহুকাল আগে থেকেই একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠি ফলাও করে প্ররোচিত প্রতিবেদন ছাঁপিয়ে জনমতকে বিভ্রান্ত করছে অথচ আদৌ কেও IIUC’র একটা চুল ছিঁড়তে পারল না, কতটা কাপুরুষতা! 
.
দেশের অন্যান্য প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে মতো আই আই ইউ সিতেও ক্যাম্পাস  বৈধতা নিয়ে সমস্যা থাকতেই পারে। হ্যাঁ, সম্প্রতি সিটি ক্যাম্পাস,ফিমেল ক্যাম্পাস নিয়ে ইউজিসির নোটিশ নিয়ে প্রশ্ন করা যেতেই পারে। চট্টগ্রামের স্থানীয় পত্রিকায় প্রকাশিত ইউজিসির অই নোটিশ শুধু মাত্র আই আই ইউ সিকে টার্গেট করে কেন??? চট্টগ্রামে অবৈধ শাখা ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে এমন একাধিক ইউনিভারসিটি আছে।  শুধু আই আই ইউ সির কথা কেন ফলাও করে প্রচার????  ভেজাল টা তাহলে কোথায়, ভেবে দেখার জন্য আপনাদের উপরই ছেড়ে দিলাম।
.
যাই হোক,পরের দিনই আই আই ইউ সি অথরিটি ইউজিসির নোটিশের বিপরীতে তাদের সিদ্ধান্ত তুলে ধরে নোটিশ আকারে চট্টগ্রামের বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে যেটা নিয়ে আমরা সবাই অবগত। সিটি ক্যাম্পাসে ভর্তি বন্ধ করে তা ধীরে ধীরে গুটিয়ে নেয়ার কথাও বলা হয় অই নোটিশে। অথচ উভয় পক্ষের বক্তব্য তুলে না ধরে দিচট্টগ্রাম মঞ্চ নামের একটি  স্থানীয় পত্রিকা তাদের পত্রিকার সস্তা খ্যাতির জন্য  নিউজ করে আই আই ইউ সির ডিগ্রী ইউ জিসির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। অথচ জনসার্থে প্রচারিত ইউজির অই বক্তব্যে বলা হয়েছে আই আই ইউ সির কুমিরা ক্যাম্পাস ছাড়া অন্য কোন ক্যাম্পাস এ ভর্তি হতে নিষেধ করা হয়েছে, বলা হয় নি ডিগ্রী গ্রহণ যোগ্য নয়। অথচ তিল কে তাল করার মত একটি মহল এ সুযোগ নিয়ে আই আউ ইউ সির রেপুটেশন খারাপ করে নিজেদের সার্থ হাসিলের ব্যার্থ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।  সাঙ্গু নামের স্থানীয় অন্য একটা পত্রিকার রিপোর্ট এ দেখলাম তারা বলেছে আই আই ইউ সিতে নাকি রাজনীতি করা হয় এবং এখানে প্রকাশ্যে নাকি শিবির এর কার্যক্রম পরিচালিত  হয়। অথচ ভর্তির পর থেকে কোন রাজনীতিমূলক কোন মিছিল স্লোগানই দেখলাম না,আর এরা এসব কি বলে!!!  অথচ অনেক ভার্সিটিতেই প্রকাশ্যে রাজনীতিক ব্যানার লাগিয়ে মিটিং মিছিল করা হয়,তখন আপনাদের চুলকানী আসে না,চুলকানী সব আই আই ইউ সির ব্যাপারে। অথচ আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে সাঙ্গু পত্রিকা পরের দিন শুক্রবার চট্টগ্রামের অন্য আরেকটি প্রাইভেট ভার্সিটিকে চট্টগ্রামের উচ্চ শিক্ষার বাতিঘর বলে নিউজ করে। সুতরাং এ সাঙ্গু প্রত্রিকার উদ্দ্যেশ্য কি ভাল নাকি খারাপ, আপনাদের বিবেকের কাছে বিবেচনার জন্য ছেড়ে দিলাম।
.
যুগান্তর প্রত্রিকার তৎকালীন সময়ে রিপোর্ট ছাঁপিয়েছিল যে IIUC কুমিরা ক্যাম্পাসের সাথে হাটহাজারি মাদ্রাসার পাহাড়পথে গোপন সুরঙ্গ রয়েছে, এখানে অস্ত্রের প্রশিক্ষণ নেয় জঙ্গিরা! কই এমন রিপোর্টে IIUC কি বন্ধ হয়ে গেছে? এরকম অসংখ্য মিথ্যা প্ররোচিত রিপোর্টের সত্যতা যাচাই আজো সম্ভব হয়নি কখনো হবেও না।” এইতো বছর খানেক আগে গণজাগরণ মঞ্চ যখন খুব লাফাচ্ছিল তারা IIUC কে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল। কি কি হল??????? অথচ আই আই ইউসির ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি যোগীতা বেড়েই চলেছে। বলে রাখা ভাল এই IIUC নিজেওIIUM/Malaysia এর সিস্টার কনসার্ন সেইসাথে OIC’র মতো বহুজাতিক অসংখ্য আন্তর্জাতিক সংস্থা শুরু থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে আসছে।
.
সেসময়ের কোন এক বিকেলে তৎকালীন ক্যাম্পাস চীফ ড. সোবহানী স্যার বিকেলে সেন্ট্রাল মসজিদে আসরের নামাজ শেষে ক্যাম্পাসে লুঙ্গি কিংবা হাফপ্যান্ট পড়ে আবাসিক ছাত্রদের চলাফেরা এবং ধুমপান প্রতিরোধে এক পর্যায়ে বলেছিলেন -“সরকার যদি IIUC’র বৈদেশিক তহবিল বন্ধও করে তবে জমাকৃত অর্থে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে বিনা খরচে খায়িয়ে-পড়িয়ে এবং শিক্ষক-কর্মচারিদের ঠিকমত বেতন দিয়ে IIUC ছিঁয়াশি/৮৬ বছর তার কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে।” IIUC বাংলাদেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মত “ফকির” না যে টাকার লোভে ভর্তি কার্যক্রম অবৈধ পন্থায় বাড়াবে এবং ট্রাস্টি বোর্ডে পদবী নিয়ে অযথা দ্বন্দ্ব করবে। তবে হ্যাঁ সরকার কর্তৃক ঘোষিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক যেকোন আইন বা আদেশ মানতে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মত IIUCও বাধ্য। তাই চকবাজারে শুরু হওয়া আই আই ইউ সির বিভিন্ন বিভাগ কুমিরায় আস্তে আস্তে শিফট হচ্ছে এবং এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। সরকার অনুকূলে থাকলে এতদিনে IIUC’র পূর্বঘোষিত চট্টগ্রাম থেকে কুমিরা পর্যন্ত নিজস্ব রেলব্যবস্থা বাস্তবায়ন হয়ে যেত। এই আশায় IIUC নিত্য চাহিদার বাহিরে অতিরিক্ত চল্লিশের মত বাস ভাড়ায় চুক্তিবদ্ধ করে রাখে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বপ্রথম বারোটি যে টাটা বাস কেনা হয় তা IIUC থেকেই স্বল্পমূল্যে একসাথে কেনা হয় কারণ তৎকালীন সময়ে IIUC’র এত বাসের প্রয়োজন ছিল না। যাই হোক বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বহিঃবিশ্বের কারো মাথাব্যাথা নেই এমনকি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের খুনোখুনিতেও বহিঃবিশ্বে বিন্দুমাত্র ফলাও হয়না আর IIUC’র একটা ছাত্র- বাসের আয়না ভাঙলে কিংবা কোন ত্রুটি পেলেঈ বিভিন্ন মিডিয়ার চুলকানী শুরু হয়, তারা কতটা কনসার্ন এটা বুঝতে হবে।
.
এইতো বছরখানেক  আগে চীনের রাষ্ট্রদূত কয়েক গাড়ি রাষ্ট্রীয় প্রটোকল নিয়ে ঘুরতে আসলেন IIUC ক্যাম্পাসে। তার দেশের অসংখ্য চীনা ছাত্র-ছাত্রী এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করে যাচ্ছেন সগৌরবে। এসেই তিনি চীনা ভাষার উপর চীন সরকারের শুভেচ্ছাস্বরূপ কোর্স চালু করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন এবং সেই কোর্সে শিক্ষকবৃন্দ থাকবেন স্বয়ং চাইনিজ ভাষাবিদগণ। এভাবে ভারতী নেপালী শৃলংঙ্কান সোমালীসহ বহু দেশের শিক্ষার্থীদের তদারকি করতে নিজনিজ দেশের রাষ্ট্রদূতরা সর্বক্ষণিক আশা-যাওয়া করেন IIUC তে। এক শুভাকাঙ্খী যথার্তই বলেছেন, “বাংলাদেশের অন্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশী মেহমানের ভ্রমণ খুব নগন্য অথচ ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে গমনরত যেকোন বিদেশী কুটনিতীক মন চাইলেই এক কাপ চা খেতে IIUC তে ঢুকে পড়েন।” এটি শুধু একটি ক্যাম্পাসই নয়, রীতিমত একটি পর্যটন স্পট। বসন্তের এ সময়ে প্রতিদিনই অসংখ্য দর্শনার্থী ভীড় করছে এখানে। প্রমাণ দেখতে চাইলে আসতে পারেন কুমিরায়। সরকার খুব ভালভাবেই IIUC এর ব্যাপারে অবগত। মজার ব্যাপার বহিঃবিশ্বের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে যেকোন সরকার IIUC কে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন।  যাক আপন ভাল পাগলেও বুঝে, আমি কখনোই কাউকে IIUC তে ভর্তি হতে পরামর্শ দেব না। শুধু এইটুকুই বলব IIUC কে নিয়ে কথা বলার আগে একটু খোঁজ-খবর নিয়ে কথা বলবেন। মিডিয়ার লোক হিংসাত্মক রিপোর্ট দেখে আর দশটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে IIUC কে গুলিয়ে ফেলে নিজের অজ্ঞতার পরিচয় দিবেন না বলে আশাবাদী।।

0 comments:

Thank you

হাতি যখন গর্তে পড়ে, পিঁপড়াও তখন মাথায় উঠে ভেলকি মারে.....!

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের প্রাইভেট ভার্সিটি গুলোর অন্যতম কর্ণধার 'আই আই ইউ সি' কে নিয়ে ইউজিসি আর মিডিয়ার করা কিছু রিপোর্ট পড়ে তেমনি কিছু সন্দেহের আছ করতে পারছি। সরকারের উচ্চ মহল থেকে শুরু করে বিভিন্ন বাম ধারার লোকজনের মাঝেই এই ভার্সিটি নিয়ে খুব এলার্জি কাজ করছে দেখছি।
.
প্রথমত; এটি এমন একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যেটি ইসলামী মূল্যবোধ ও সঠিক আকীদায় আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের সাথে ইসলামী ভাবধারার যুগপৎ শিক্ষা ব্যবস্থা চালুর নজীর স্থাপন করে দেখিয়েছে বাংলাদেশে।
.
দ্বিতীয়ত; যখন শুনি দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের ছাত্রছাত্রী রা ও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়ন করছে অত্যন্ত সুনামের সাথে তখন নিন্দুকদের এলার্জি আরও বেড়েই চলে প্রতিনিয়ত।
.
তৃতীয়ত; যখন দেখি, শুধু শিক্ষক ও শিক্ষিকা মণ্ডলীই নয়, এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বিভিন্ন অনুষদের ছাত্রছাত্রীরা বিদেশের বিভিন্ন স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি ও মাস্টার্স এর জন্য উন্নত দেশগুলোতে অধ্যায়নরত আছে, তখন নিন্দুকের গা জ্বালা করে আরও বেশিই।
.
চতুর্থ; দেশের প্রায় সব সরকারী এবং বেসরকারি ব্যাংক গুলোতেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা কর্মরত আছেন অত্যন্ত দক্ষতার সাথে। দেশের
ব্যাংকিং খাতের অন্যতম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক ও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা আছেন। তাছাড়া অনেক দেশী বিদেশী কোম্পানিতেও এই
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী রা কর্মরত আছে।
.
পঞ্চম; সারাদেশে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে গ্র্যাজুয়েশন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে যখন 'আই আই ইউ সি' দ্বিতীয় হয় মিথ্যাচারীদের গায়ে শিহরণ দিয়ে উঠে তখনও।
.
ষষ্ঠ; বিশ্বব্যাংকের গবেষণা র্যাংকিং এ যখন 'আই আই ইউ সি' নাম উঠে আসে তখন নিন্দুক কীটদের চোখের ছানা অনেক বড় হয়ে উঠে, আর মাথায় কীটবুদ্ধি খেলতে শুরু করে কিভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ধারা ব্যাহত করা যায়।
.
সপ্তম; ইসলামী ভাবধারায় পরিচালিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টির সাথে যখন বিশ্বের সব বাঘা বঘা ইউনিভার্সিটির MOU স্বাক্ষরিত হয়, তখন বাম ধারার লোকদের মাথা ব্যাথার কারন হয়ে যায়, কেন এই উন্নয়ন রথ আই আই ইউ সি'র।
.
অষ্টম; উচ্চতর লেভেলে এসেও যে কো এডুকেশনের বিপরীত শ্রোতে অনন্য ও আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতির নজীর স্থাপন করেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলাম বিরোধীদের মাথা ব্যাথা তখন আরও বেড়ে গিয়েছে বহুগুনেই।
.
নবম; দেশের গন্ডি পেরিয়ে যখন আন্তর্জাতিক ভাবেও এই বিশ্ববিদ্যালয় নিজের অবস্থান জানান দিয়ে যাচ্ছে বিশ্ববাসীকে, ঠিক তখনই কুচক্রকারীদের অপপ্রচারে জর্জরিত হতে হচ্ছে কেন! তা যে কোন বিবেকবান ও সচেতন মানুষমাত্রই বুঝেন।
.
দশম; নিজস্ব নান্দনিক ও সুবিশাল অনুমোদিত ক্যাম্পাসে যাদের জয়যাত্রা চলছে, ঠিক তখনিই মুরগীর খোপের মত কোন খামারে, বা রাস্তার ড্রেনের উপরে গড়ে উঠা বিশ্ববিদ্যালয় নামক খামার গুলো অনুমোদিত হয় সরকারি পৃষ্টপোষক মিডিয়া দ্বারা...
.
তাই আজ খোলা প্রশ্ন রেখে দিলাম জাতির বিবেকের কাছে, জাতির মেরুদন্ড গড়ে তুলার এই নৈস্বর্গিক কারখানাকে কোন অর্থে আপনি অবৈধ বলবেন!!!?
.
গল্পের শেষে বলতে চাই, সব পিঁপড়াগুলো আজ সুযোগ পেয়ে হাতির মাথার উপর উঠে ভেলকি মারছে, অথচ যারা এতদিন পদতলে পিষ্ট হওয়ার আশংকায় মগ্ন ছিলেন খুব বেশি। মিডিয়ার কল্যানে হোক বা সরকারি মদদে হোক, শত অপপ্রচার স্বত্তেও, ইনশা'আল্লাহ 'আই আই ইউ সি' এই মিথ্যাচারের জবাব দিবে খুব অল্প সময়েই, শিক্ষা ও গবেষনার উন্নয়ন দিয়ে। সবাই আল্লাহর উপর ভরসা রেখে নিজের বিশ্বাসের উপর অনড় থাকুন। কেউ সফলতা ঠেকাতে পারবে না এই বিশ্ববিদ্যালয়ের।
.
ফী আমানিল্লাহ...

0 comments:

Thank you

Copyright © Fri3nClay IIUC News