জাতিসংঘের স্বেচ্ছাসেবক হওয়ার সুযোগ বাংলাদেশি তরুণদের
জাতিসংঘের ইয়ুথ অ্যান্ড অ্যাডভাইজরি প্যানেলের (ইউএনওয়াইএপি) স্বেচ্ছাসেবক হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশি তরুণেরা। জাতিসংঘের ইন্টারএজেন্সি থিম গ্রুপ ও বাংলাদেশের তরুণ প্রতিনিধিদের সঙ্গে তথ্য-ধারণা বিনিময়ের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে ইউএনওয়াইএপি।
২০১৪ সালে জাতিসংঘের ইয়ুথ অ্যান্ড অ্যাডভাইজরি প্যানেলের (ইউএনওয়াইএপি) প্রতিষ্ঠিত হয়। এতে বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন তরুণ স্বেচ্ছাসেবক কাজ করার সুযোগ পান।
স্বেচ্ছাসেবক পদে আবেদন করতে বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে। বয়স হতে হবে ১৫ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে হয় বলে এখানে কোনো বেতন-ভাতা নেই। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে জাতিসংঘের উন্নয়ন, মানবাধিকার ও শান্তিমূলক বিভিন্ন এজেন্ডা নিয়ে কাজ করতে হবে। জাতিসংঘের তরুণ নেতৃত্ব উদ্যোগের আওতায় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজে যুক্ত হওয়ার পাশাপাশি স্থানীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগগুলোর সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে হবে। তরুণদের নেটওয়ার্ক, কমিউনিটিতে যোগাযোগে অভিজ্ঞতা, ব্যক্তিগত বিভিন্ন দক্ষতা এ ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে অন্যের চেয়ে এগিয়ে রাখবে।
ইউএনএফপিএ (www.unfpabgd.org), ইউএনভি (www.unvbangladesh.org), ইউএনআইসি (www.unicdhaka.org), ইউএন বাংলাদেশের (www.un-bd.org) ওয়েবসাইটে আবেদন ফরম পাওয়া যাবে। আবেদনপত্র পূরণ করে ১০ অক্টোবরের মধ্যে এই ঠিকানায় (unyapbangladesh@gmail.com) মেইল করতে হবে।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন:
http://www.un-bd.org/News/Details/2057
৩৭ তম বিসিএস এর প্রিলিমিনারি টেস্ট ২০১৬ এর প্রশ্ন
আজ অনুষ্ঠিত হল ৩৭তম বিসিএস এর প্রিলিমিনারি টেস্ট। ২০০ নাম্বারের পরীক্ষার প্রশ্ন দেয়া হল।
পড়া লেখার পাশাপাশি মানববতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ এবং সামাজিক, সাংস্কৃতিক সকল ন্যায়কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে।
হযরত আলী (রা.) অাবাসিক হলের স্প্রিং-২০১৬ এর বিদায়ী ছাত্রদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পন্ন।
.
অাজ বাদ মাগরিব হলের সেমিনার রুমে হল প্রভোস্ট মুঃ রফিকুল হক স্যারের সভাপতিত্বে ও ছাত্র প্রতিনিধি মুজাম্মেল হকের পরিচালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. দেলওয়ার হোসেন স্যার।
.
প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি বলেন, ছাত্র হিসেবে প্রত্যককেই তার সময়ের ব্যাপারে দায়িত্বশীল হতে হবে।স্বপ্ন কে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে।পড়া লেখার পাশাপাশি মানববতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ এবং সামাজিক, সাংস্কৃতিক সকল ন্যায়কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে।
.
এছাড়া উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উসমান (রাঃ) হলের প্রভোস্ট আব্দুল মালেক স্যার, আবু বকর (রাঃ) হলের প্রভোস্ট আ.ফ.ম. নুরুজ্জামান স্যার, ৫ নং হলের প্রভোস্ট সলিমুল্লাহ ফরহাদ স্যার, ইইই ডিপার্টমেন্ট এর আতিকুল ইসলাম স্যার,সহকারী প্রোক্টর নাজমুস সাকিব স্যার, হল হাউজটিউটর গোলাম সারওয়ার চৌধরী স্যার, স্টুডেন্ট'স ইসলামিক দা'ওয়াহ সার্কেল পরিচালক নুরে অালম সিদ্দিকি।
.
বিদায়ী ছাত্রদের মধ্যে স্মৃতিচারণ করেন মুহাম্মদ উল্লাহ, আব্দুল হালিম, শহিদুল ইসলাম, মাহবুব উল্লাহ তানভীর, আহমেদ উমর, হাছান, শাহরিয়ার সহ প্রমুখ ।
.
প্রোগ্রাম শেষে বিদায়ী ছাত্রদের স্মৃতি উপহার হিসেবে ক্রেস্ট প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. দেলওয়ার হোসেন স্যার। এবং বিদায়ী ছাত্রদের পক্ষ থেকে হল প্রভোস্ট, হাউজ টিউটর স্যারকেও সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
.
বার্তা ঃআলাউদ্দীন খান রাজু
প্রিয় মুখ ঃমুহাম্মদ ইয়াসিন শরীফ স্যার, সহযোগী অধ্যাপক। ইংরেজী সাহিত্য বিভাগ
মুহাম্মদ ইয়াসিন শরীফ স্যার ,আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ এন্ড লিটারেচার (DELL) এর সহযোগী অধ্যাপক । তিনি ডিপার্টমেন্টের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ও একজন সিনিয়র শিক্ষক।
.
শিক্ষা জীবনে তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (চট্টগ্রাম কলেজ)থেকে অনার্স এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাষ্টার্স সম্পন্ন করেন ।
.
তিনি অতন্ত নরম মনের একজন মানুষ। ক্লাসে ছাত্ররা কখন ও তাকে রাগাম্নিত দেখে নি। তিনি ক্লাসে বন্ধুর মত থাকেন বিদায় ছাত্ররা তার ক্লাস খুব ইনজয় করে।
.
তিনি ডিপার্টমেন্টের সাবেক প্রধান ছিলেন এবং ডিপার্টমেন্টের সকল বিষয় ভাল ভাবে জানেন।
.
ইংরেজী ভাষা সাহিত্যে তিনি অনেক জ্ঞান সম্পন্ন একজন ব্যাক্তি। আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর অনেক গবেষনা পত্র রয়েছে ।
.
এই সাদা মনের মানুষ টি
ছাত্রদেরকে খুব ভালবাসেন এবং তিনি ছাত্রদের একজন প্রিয় শিক্ষক।
ছাত্র হিসেবে প্রত্যককেই তার সময়ের ব্যাপারে দায়িত্বশীল হতে হবে
হযরত অাবু বকর (রা.) অাবাসিক হলের স্প্রিং-২০১৬ এর বিদায়ী ছাত্রদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অাজ বাদ মাগরিব অনুষ্ঠিত এ সংবর্ধনায় ছাত্র প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম ও মুনাজ্জির অাহমেদ এর পরিচালনায় হল প্রভোস্ট অা.ফ.ম নুরুজ্জামান স্যার সভাপতিত্ব করেন । উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. দেলওয়ার হোসেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি বলেন, ছাত্র হিসেবে প্রত্যককেই তার সময়ের ব্যাপারে দায়িত্বশীল হতে হবে।স্বপ্ন কে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে।পড়া লেখার পাশাপাশি মানববতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ এবং সামাজিক, সাংস্কৃতিক সকল ন্যায়কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ অন্যান্য মাধ্যম গুলোতে সক্রিয় ভুমিকা পালন করার পাশাপাশি একজন ছাত্রকে "বি পজেটিভ" ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। সর্বশেষ তিনি বলেন একজন ছাত্র হিসেবে প্রতিবেশীর হক্ব পালন করার পাশাপাশি পিতা-মাতার সেবা এবং তাদের প্রতি যথার্থ সম্মান প্রদর্শন করতে হবে।
.
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর জনাব নাজমুস সাকিব স্যার, হলের সাবেক ওয়ার্ডেন আতিকুল ইসলাম স্যার, ৫ নং হলের সম্মানিত প্রভোস্ট ছলিমুল্লাহ ফরহাদ স্যার প্রমুখ। ছাত্রদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন হাসানুল বান্নাহ এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন হলের প্রধান নকীব সাইফুল ইসলাম ।
ফেসবুকে সময় দিয়ে ‘টেক্সট বুক’ ভুলে যেওনা: পলক
ফেসবুকে বেশি সময় দিতে গিয়ে টেক্সট বুক (পড়ার বই) ভুলে যেতে না করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। বৃহস্পতিবার
গ্রামীণফোন আয়োজিত ‘কাস্টমার ফার্স্ট ডে’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সাল থেকে পড়ার বইয়ে বিষয় হিসেবে আইসিটি যুক্ত করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদেরকে আমরা তথ্যপ্রযুক্তির আওতায় এনেছি। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকেই যুক্ত হচ্ছে প্রযুক্তির সাথে, শিক্ষার্থীরা বেড়ে উঠছে প্রোগ্রামিং জ্ঞান নিয়ে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে ইন্টারনেট আসক্ত হয়ে যাওয়া যাবে না। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে পাঠ্যবই ভুলে যাওয়া চলবে না।’
তিনি বলেন, ‘আগে বলা হতো, বড় হতে হলে ভালো করে গণিত-ইংরেজি চর্চা করো তাহলে পড়ালেখায় ভালো করবে। এখন তার সাথে প্রোগ্রামিং কোডিংটাও শিখতে বলা হয়। কারণ, বর্তমান বিশ্বে ফেসবুক গুগল প্রতিষ্ঠাতা জাকারবার্গ, ল্যারি পেইজের মত মানুষেরা বিখ্যাত হয়েছে প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সাইবার জগতকে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য একটা ইন্টারনেট লিটারেসি সেল করবো যেখানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সচেতন করা হবে। সেই সাথে আগামী বছর থেকে সচেতন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য এবং ইন্টারনেটকে নিরাপদ রাখার জন্য কাজ করে এমন ব্যবহারকারী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ‘ইন্টারনেট হিরো’ হিসেবে পুরস্কৃত করতে চাই। তারা ইন্টারনেটের জগতে খারাপের বিপক্ষে, ভালো’র পক্ষে, সদ্বব্যবহার করা এবং নিরাপদ রাখা নিয়ে কাজ করবে।’
বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সরকারি বৃত্তি
অস্ট্রেলিয়ায় মাস্টার্স পড়ার জন্য বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদেরকে স্কলারশীপ দেয়া হবে। পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়া সরকার সম্পূর্ণ মেধার ভিত্তিতে এ স্কলারশীপ দিবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থী দেশটির সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স পড়তে পারবে। রাউন্ড-ট্রিপ এয়ার টিকেট, টিউশন ফি, আবাসন ভাতাসহ শিক্ষার্থীর যাবতীয় খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করবে। আবেদন করার শেষ তারিখ ১৮ নভেম্বর, ২০১৬।
বিষয়:
- ফিজিক্যাল এন্ড বায়োলজিকাল সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং
- আরবান প্ল্যানিং এন্ড ট্রান্সপোর্ট ম্যানেজমেন্ট
- ফাইন আর্টস (ফ্যাশন, ফিল্ম, স্ক্রিন অ্যানিমেশন, মিউজিক)
- কালচারাল হেরিটেজ এন্ড প্রিজার্ভেশন
কোর্স লেভেল: মাস্টার্স কোর্স করার জন্য এ স্কলারশীপ দেয়া হবে।
বর্ণনা:
- রাউন্ড ট্রিপ এয়ার-টিকেট
- আবাসন ভাতা
- সকল টিউশন ফি
- অভ্যন্তরীণ যাতায়াত ভাতা
- স্বাস্থ্য ভাতা
এ ছাড়া নাগরিক জীবনে সাধারণত প্রয়োজনীয় সকল সুবিধা এ স্কলারশীপের অন্তর্ভুক্ত।
যোগ্যতা:
- আগ্রহী শিক্ষার্থীর মাস্টার্স কোর্সে আবেদন করার জন্য সাধারণত প্রয়োজনীয় সকল যোগ্যতা থাকতে হবে।
- তৃতীয় বিভাগ ফলাফল গ্রহণযোগ্য হবে না।
- জুন, ২০১৭ তে আবেদনকারী প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর পূর্ণ হতে হবে।
- বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
- বিবাহিত হওয়া চলবে না।
- সেনা কর্মকর্তা আবেদন করতে পারবে না।
- অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক অথবা অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসের জন্য ভিসা আবেদন করেছে এমন কেউ আবেদন করতে পারবে না।
ভাষাগত যোগ্যতা: আগ্রহী শিক্ষার্থীকে আইএলটিএস অথবা টোফেল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। আইএলটিএস এর ক্ষেত্রে ন্যুনতম ৬.৫ স্কোর অর্জন করতে হবে। টোফেল-এ পেপার বেজ্ড পরীক্ষায় ন্যুনতম ৫৮০ ও কম্পিউটার বেজ্ড পরীক্ষায় ন্যুনতম ২৩৭ স্কোর অর্জন করতে হবে।
নির্বাচন প্রক্রিয়া: আগ্রহী শিক্ষার্থীকে প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন যাচাই-বাছাই করার পর প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত সীমিত সংখ্যক শিক্ষার্থীকে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হবে। মৌখিক ও লিখিত পরীক্ষার পর চুড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হবে।
আবেদন করার নিয়ম: আগ্রহী শিক্ষার্থীকে নির্ধারিত তথ্য ও ডকুমেন্ট প্রদান করে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য
এখানে ক্লিক করুন। এছাড়া স্কলারশীপ সংক্রান্ত আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য
এখানে ক্লিক করুন।
মাস্টারস প্রোগ্রামে ভর্তি
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম আই আই ইউ সির অটাম ২০১৬ সেশনে মাস্টার্সে ভর্তির জন্য আবেদন পত্র দেয়া হচ্ছে। আবেদন পত্র নেয়ার শেষ সময় ৫ অক্টোবর,২০১৬। ভর্তি পরীক্ষা ৭ অক্টোবর ২০১৬। বিস্তারিত দেখুন অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে।
Internship Opportunity
“Internship Opportunity”
#HR Major
Requirements:
#BBA or #MBA from #IIUC male students only
#Organization:
#Navana Batteries Ltd
#No of Intern required:
03 Out of 2 will get #job offer based on performance
CV drop to Kamrul.kabir@navana-
battery.com or Miraz.7@hotmail.com
Last Date: October 10, 2016
আরবি বই/কিতাব ডাউনলোডের কয়েকটি ওয়েব লিংক
কাগজের বইয়ের সময় কি ফুরিয়ে আসছে ক্রমশ! না, একটি তরতাজা বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টিয়ে উল্টিয়ে পড়া আর নতুন বইয়ের ঘ্রাণ এর আবেদন কখনোই ফুরাবে না। তবে ই-বুক বা পিডিএফ ফরমেটের বইয়ের চাহিদাও বেড়েছে। বই রাখা নিয়ে ঝামেলা যেমন নেই তেমন মোবাইল ফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ বা পিসিতে বসে পড়ে ফেলা যায় সহজেই। একটা মেমোরি কার্ডে রাখা যায় হাজার হাজার বই। যারা ই-বুক, পিডিএফ ফরমেটে বই পড়তে ভালোবাসেন। সেইসব বইয়ের পোকাদের জন্য দিচ্ছি ফ্রি-বইয়ের খোঁজ। ঘুরে আসুন অনলাইন বইয়ের জগৎ থেকে। ডাউনলোড করে নিন প্রিয় বই, প্রয়োজনীয় বই। আর সমৃদ্ধ করুন জ্ঞানের পরিধি।
১. পিডিএফ বুকস ডট নেট : এই সাইটটি আরবি পিডিএফ বইয়ের এক বিরাট সমাহার। প্রায় যে কোনো বই খুঁজলে এখানে পাওয়া যাবে। যারা গবেষণা করেন এবং বিশ্বের বিভিন্ন লাইব্রেরির বই স্টাডি করার প্রয়োজন পড়ে, তারা এই সাইটে গিয়ে কাঙ্ক্ষিত বইটি খুঁজে বের করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। কোনো বই না পাওয়া গেলে এখানে রেজিস্টার করে বইটির নাম লিখে পোস্ট দিলে কেউ না কেউ তা খুঁজে দিতে সাহায্য করবেন।
২. ওয়াকফিয়্যা ডক কম : এই সাইটটিও পিডিএফ বুকস এর ন্যায় সমৃদ্ধ। এখানে সার্চ (বাহস) করার অপশন আছে। কাঙ্ক্ষিত বইয়ের নাম লিখে সার্চ করলে তার বিবরণ ও ডাউনলোড লিংক বের হয়ে আসবে।
৩. আলুকাহ ডট নেট : ওপরের দুটি সাইটের ন্যায় এই সাইটেও বিভিন্ন ক্যাটেগরির অসংখ্য আরবি বই আছে। খুঁজে বের করে ডাউনলোড করতে হবে।
লিংক : http://majles.alukah.net/
৪. আর্কাইভ ডট ওআরজি : এই সাইটটি শুধু আরবি বই নয়, বরং ইংরেজি এবং অন্য অনেক ভাষার বই, টিউটোরিয়াল, মিউজিক ইত্যাদির সমাহার। এই সাইটের সার্চ অপশনে গিয়ে কাঙ্ক্ষিত বইয়ের নাম লিখলে হয়ত আপনার বইটি পেয়েও যেতে পারেন।
৫. এমএমএফ-ফোর ডট কম : এই সাইটটি মূলত কিং সাউদ ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরির। এতে ওই ইউনিভার্সিটির সকল বইয়ের সফট কপি পাওয়া যাবে। আমাদের দেয়া এই লিংক থেকে এই ইউনিভার্সিটির সংগ্রহে থাকা অনেক বিরল হানাফী কিতাবের পান্ডুলিপি পাওয়া যাবে, যেগুলো কখনোই ছাপার মুখ দেখেনি।
৬. দ্বীন ইসলাম ডট কম : এই সাইটটি থেকে অনেক আরবি উর্দু ইসলামি বই ডাউনলোড করা যাবে। মুফতি তাকী উসমানীসহ অনেক বড় বড় স্কলারদের বই এই সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
৭. ফোর শেয়ারড ডট কম : মূল সাইটটি মূলত ফ্রী ফাইল শেয়ারিং সাইট। আমাদের দেয়া লিংকটি একটি ইসলামী লাইব্রেরির ফোল্ডার। এখানে অনেক আরবী-উর্দু বই পাওয়া যাবে, যেগুলো ফ্রী ডাউনলোড করা যাবে।
৮. আল মেশকাত ডট নেট : এই সাইটটি থেকে মাকতাবা শামেলার সাথে ব্যবহারের উপযোগী অনেক বই পাওয়া যাবে। এগুলো ডাউনলোড করে মাকতাবা শামেলায় যুক্ত করে সফটওয়্যারটির সকল সুবিধা ভোগ করা যাবে।
৯. ইসলামিক বুকস লাইব্রেরি: সবরকম উর্দু কিতাব (দরসী, ফাতাওয়া ও অন্যান্য) ডাউনলোডের জন্য ভিজিট করুন।
=============
ইঊসুফ সুলতান ভাই’র ওয়েবসাইট থেকে
সুইজারল্যান্ডে স্কলারশীপসহ মাস্টার্স করার সুযোগ
রিপোর্টার:: রাগদাহ, প্রতিনিধি, আই আই ইউ সি নিউজঃ
সুইজারল্যান্ডে স্কলারশীপসহ মাস্টার্স করার জন্য আগ্রহী শিক্ষার্থীদের থেকে আবেদন আহবান করা হয়েছে। সেখানকার ইউনিভার্সিটি অব লুসানে দশজন শিক্ষার্থীকে মেধার ভিত্তিতে স্কলারশীপ দিবে। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবে। আবেদন করার শেষ তারিখ ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৬।
বিশ্ববিদ্যালয় পরিচিতি: ইউনিভার্সিটি অব লুসানে সুইজারল্যান্ডের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৫৩৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্কুল অব থিওলজি হিসেবে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ১৮৯০ সালে এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে প্রায় সাড়ে তের হাজার শিক্ষার্থী ও আড়াই হাজার গবেষক নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চলছে।
কোর্স লেভেল: মাস্টার্স
বিষয়: বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী যোগ্যতা অনুযায়ী অল্পকিছু বিষয় ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিষয়েই পড়তে পারবে।
স্কলারশীপ: নির্বাচিত শিক্ষার্থী প্রতিমাসে ১৬০০ সুইস ফ্রাঙ্ক আর্থিক সহায়তা পাবে।আবাসন ও টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বহন করবে। এছাড়া অন্যান্য সকল খরচ শিক্ষার্থীকে বহন করতে হবে।
ভাষাগত যোগ্যতা: শিক্ষার্থীকে অবশ্যই আইএলটিএস অথবা টোফেল এ উল্লেখযোগ্য স্কোর অর্জন করতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া: শিক্ষার্থীকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ পূরণকৃত আবেদনপত্র ডাকযোগে নিচের ঠিকানায় প্রেরণ করতে হবে। আবেদন পত্র ডাউনলোড ও পূরণ করার নির্দেশনার জন্য
এখানে ক্লিক করুন।
এছাড়া স্কলারশীপ সংক্রান্ত আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য
এখানে ক্লিক করুন। ##
আই আই ইউ সি'র সায়েন্স ,বিজনেস এবং শরিয়াহ ফ্যাকাল্টির ডীন পরিবর্তনসহ বিভিন্ন পদে রদবদল
রিপোর্টার:: রোটেটর রোটেট , প্রতিনিধি, আই আই ইউ সি নিউজঃ
একই সাথে আই আই ইউ সি'র তিনটি ফ্যাকাল্টি " সায়েন্স , বিজনেস এবং শরিয়াহ " ফ্যাকাল্টির ডীন পরিবর্তন হয়েছে ।
- সায়েন্স ফ্যাকাল্টির নতুন ডীন হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন - প্রফেসর ড. মনিরুল ইসলাম
তিনি এর আগে কম্পিউটার সায়েন্স & ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
- বিজনেস ফ্যাকাল্টির নতুন ডীন হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন -প্রফেসর ড. আবদুল হামিদ চৌধুরী
- শরিয়াহ ফ্যাকাল্টির নতুন ডীন হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন -প্রফেসর ড. নাজমুল হক নদভী
তিনি এর আগে হাদিস ডিপার্টমেন্ট এর হেড হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
- হাদিস ডিপার্টমেন্টের ভারপ্রাপ্ত হেড হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সেলিম উদ্দিন স্যার
- সি আর পি ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মোঃ আকতারুজ্জামান স্যার
আগামী ১অক্টোবর ২০১৬ থেকে স্যারদের দায়িত্ত্ব কার্যকর হবে।
আই ইউ নিউজ পরিবারেরর পক্ষ থেকে স্যারদের জন্য রইল প্রাণ প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা ।
সেন্ট্রাল মসজিদে অব্যস্থাপনা :: দেখার কেউ নাই ৷
রিপোর্টার:: অনন্ত আকাশ, প্রতিনিধি, আই আই ইউ সি নিউজঃ
দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ও দৃষ্টিনন্দন ক্যাম্পাস সমৃদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের নান্দনিক স্থাপত্যশালীর প্রশংসা সর্বময়ী হলেও অযত্ন আর অবহেলায় দীর্ঘদীন ধরে সৌন্দর্য্য হারাচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদ টি । সরেজমিনে দেখা গেছে দ্বিতল এ মসজিদের প্রধান সমস্যা সাউন্ড সিস্টেম ৷
দীর্ঘদীন ধরে জিইয়ে থাকা সাউন্ড সিস্টেম সমস্যার সমাধান হয়নি আজও । ফলে খুতবা আর ঈমামে কিরাত শুনতে সমস্যায় পড়তে হয় মুসল্লীদের। এছাড়া দেখা গেছে মসজিদটির মিনারের উপর কয়েকটি টাইস ভেঙ্গে পড়ে গেছে দীর্ঘদিন আগেই ৷ বৃষ্টি হলেই মসজিদের ছাদের কোন কোন অংশ দিয়ে চুইয়ে পানি পড়ছে ৷ স্থাপত্যের বিশালতা এবং নান্দনিকতা কিংবা সৌন্দর্যে অপরূপা হলেও মসজিদে নেই কোন শীতাতপ নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা । এছাড়াও মসজিদের তুলনায় ওজুখানাটি যথেষ্ট ছোটই বলা চলে সেই সাথে বাথরুম অপরিষ্কার থাকার অভিযোগ শোনা যায় অহরহ । এসব সমস্যার কারণে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি মুসল্লীদেরও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ৷ মসজিদে বর্তমানে স্থায়ী কোন খতিব নাই অথচ শুক্রবারে মসজিদে মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশা আশেপাশের দুর-দুরান্তের লোকজনও নামাজ আদায় করতে আসেন ৷
মসজিদের এসব সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হলের প্রতিনিধিবৃন্দ ছাত্রদের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রো ভিসি প্রফেসর ড. দেলোয়ার হোসেন স্যারের কাছে আবেদন করে বলে আই আই ইউ সি নিউজকে জানান।
.
প্রতিষ্ঠার পর হতেই দূরদূরান্ত থেকে অনেকে তাদের পরিবার নিয়ে কিংবা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা সফরে আসছেন আই আই ইউ সি ক্যাম্পাস । তাই দৃষ্টি নন্দন ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য রক্ষা করার জন্য কতৃপক্ষের আরো যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিভিন্ন মহলের লোকজন পাশাপাশি শিক্ষার্থীদেরও আরো অধিক দায়িত্বশীল হওয়া এখন সময়ের দাবী ৷
বিজ্ঞান অনুষদের আয়োজনে আই আই ইউ সি ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সের প্রস্তুতি সভা
আইআইইউসি’র
বিজ্ঞান অনুষদের আয়োজনে ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি
সভা অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। আজ রোববার বিকালে এ উপলক্ষে কনফারেন্স অর্গানাইজিং
কমিটির এক প্রস্তুতি সভা আইআইইউসি’র সম্মেলন কক্ষে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর
এবং কমিটি কনভেনার প্রফেসর ড. দেলাওয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সপ্তম
এই প্রস্তুতি সভায় বক্তব্য রাখেন, কমিটির কো-কনভেনার মুহাম্মদ সামসুল আলম,
সদস্য সচিব তানভীর আহসান, আইআইইউসি’র প্রক্টর প্রফেসর ড. শাফিউদ্দিন
মাদানী, প্রফেসর ড. মনিরুল ইসলাম, স্টুডেন্ট এফেয়ার্স ডিভিশনের পরিচালক আ জ
ম ওবায়েদুল্লাহ, সিএসই বিভাগের প্রধান মেহেদি হাসান, আ ন ম রেজাউল করিম,
শাহনাজ পারভিন, ফার্মাসি বিভাগের প্রধান মোঃ মাসুদুর রহমান, ইটিই বিভাগের
প্রধান ইঞ্জিনিয়ার আবদুল গফুর প্রমুখ।
সভায়
কনফারেন্সে অংশগ্রহণ নিবন্ধন নিশ্চিতকরণ, প্রবন্ধ বাছাই, প্রকাশনা ইত্যাদি
বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। উল্লেখ্য এই ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সে
দেশের প্রায় সবক’টি সরকারী বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিদেশের প্রসিদ্ধ
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষক-প্রতিনিধগণ অংশগ্রহণ করবেন। সভাপতির বক্তব্যে
আইআইইউসি’র প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. দেলাওয়ার হোসেন বিজ্ঞান
অনুষদের এই প্রথম ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সফল করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট
সবাইকে সর্বত্মক সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। (বিজ্ঞপ্তি)
উল্লেখ্য আগামী ২৮-২৯ অক্টোবর আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে
International Conference on Innovations in Science, Engineering and Technology 2016 (ICISET 2016)
বিশ্ব ফার্মাসি দিবস এবং ফার্মাসির যত কথা
যে ছেলেটির মেডিকেল পড়ার প্রবল ইচ্ছে থাকে কিন্তু চান্স পেল না পাবলিক মেডিকেলে, মূলত তারাই বেছে নেয় ফার্মেসি। যোগ্যতার দিক থেকে ডাক্তারদের থেকে যে একজন ফার্মাসিস্ট খুব বেশী পিছিয়ে তা কিন্তু নয়। উন্নত বিশ্বের দিকে চোখ বোলালে দেখা যাবে ডাক্তার কখনই ফার্মাসিস্টের অনুমোদন ছাড়া প্রেসক্রাইব করতে পারেন না।
.
“Study in pharmacy and fly to
America’’ এমনি স্লোগান নিয়ে ফার্মেসী স্নাতক শুরু হয়েছিল ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বর্তমানে দেশের ৪৬টা বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া হচ্ছে ফার্মেসি স্নাতক ডিগ্রি। বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প স্বয়ং সম্পূর্ণ। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে প্রায় ৩৩০ এর অধিক ফারমাসিউটিক্যালস কোম্পানি।
এখানেই শেষ নয়, দেশের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশের ঔষধ রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের ৪৬টি দেশে। মান যাচাই করে বিদেশে সুনাম অর্জন করে সাফল্য দেখিয়েছে ঔষধ
শিল্প। স্বীকৃতি দিয়েছে USFDA, UNICEF, MHRA, AGDHA সহ নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিনিয়তই হচ্ছে ব্যাপক রাজস্ব আয়।
এইত সেদিন, BEXIMCO PHARMACEUTICALS LTD তার ঔষধ রপ্তানি করল যুক্তরাষ্ট্রে। বিশ্বের ঔষধ বাজার উঁকি দিচ্ছে সম্ভাবনার।
.
বিশ্লেষকদের মতে, আগামী ১০বছরের মধ্যে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রপ্তানিকারকের স্থান দখল করবে ঔষধ শিল্প। ঔষধ শিল্পের এই বিকাশের পিছনে যাদের অবদান তাঁরাই ফার্মাসিস্ট। আজও মানুষ মনে করে ফার্মেসী পড়া মানে ঔষধ বিক্রেতা।
.
এক আংকেল আমায় বলল
-বাবা! তুমি কিসে পড়?
= জ্বি আংকেল, ফার্মেসি।
তিনি খুশি হয়ে বললেন,
- হাফিজ জুট মিলের সামনে একটা দোকান দিতে পারবে! ভাল বিক্রি হবে।
= না আংকেল, তা নয়। এটা ঔষধ উৎপাদন করা, ফার্মাসিউটিক্যালে মনোনিবেশ করা।
তিনি আরও খুশী হয়ে বললেন,
- তাহলে তো ভালই, তুমি চাকুরীও করবে, আবার কোম্পানির গেটের সামনে একটা দোকানও দিতে পারবে।
অর্থাৎ তাঁর মানসিকতা সেই দোকানেই পড়ে আছে।
.
শিক্ষিত সমাজ থেকে শুরু করে বাংলার অধিকাংশ মানুষের স্বচ্ছতা জ্ঞান নেই ফার্মেসি নিয়ে। ফার্মাসিস্ট ছাড়া যে একজন ডাক্তার প্রতিবন্ধী তা ডাক্তারও জানে। কিন্তু সমাজে ডাক্তারদেরই সম্মান বেশী, ফার্মাসিস্টদের নেই। আড়ালে কাজ করা এই ফার্মাসিস্ট কখনো ক্লান্ত হয় না। প্রকাশের জন্য কমিয়ে দেয় না ঔষধের মান। ব্যাঘাত করে না রাজস্ব আয়ে।
.
ফার্মাসিস্টদের অধিকার আদায়ে ২০০৯ সালে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত International Pharmacists Congres এ TURKISH PHARMACISTS ASSOCIATION প্রস্তাব করে ২৫সেপ্টেম্বর WORLD PHARMACISTS DAY পালন করার জন্য। এই প্রস্তাব বিশ্বে সামগ্রিকভাবে গৃহীত হয় এবং সেই থেকে ২৫সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আজকের এই দিনে WORLD PHARMACISTS DAY পূর্ণ মর্যাদার সাথে পালন করা শুরু হয়। এবারে প্রতিপাদ্য স্লোগানঃ
"Pharmacists caring for you"
অর্থাৎ "ফার্মাসিস্ট আপনাকে সেবা
দিচ্ছে" ঔষধ তৈরি, ঔষধ নিয়ে গবেষণা, ঔষধ নিয়ে বিস্তর জ্ঞান কেবলমাত্র একজন ফার্মাসিস্টই রাখে। ঔষধ গ্রহণের মাধ্যমে রুগীকে পুরোপুরি সেবা দিতে একজন ফার্মাসিস্ট, রোগীকে সঠিক সময়ে সঠিক মাত্রায় ঔষধ দিয়ে সহায়তা করার দিক দিয়ে অবস্থানগত একজন সর্বোত্তম ব্যক্তি।
.
তাই এবারের ফার্মাসিস্ট দিবসে আমাদের দাবিঃ
- হসপিটাল ফার্মাসিস্ট চালু করা।
-দ্রুত মডেল ফার্মেসি/ কমিউনিটি ফার্মেসি চালু করা।
-শুধু 'এ গ্রেড সার্টিফিকেট' নয়, যথাযথ কর্মসংস্থান তৈরি করা। মনে রাখবেন,
A doctor can save a patient but a pharmacist can save a nation.
লেখাঃআয়মান,শিক্ষার্থী, ফার্মেসী বিভাগ, আই আই ইউ সি।
0 comments:
Thank you